রাতে না ঘুমিয়ে দিনে ঘুমালে কি ক্ষতি হয় -বিস্তারিত জানুন

রাতে না ঘুমিয়ে দিনে ঘুমালে কি ক্ষতি হয় এই সম্পর্কে হয়তো আপনি জানতে চাচ্ছে? তাই আজকে আমরা এই সম্পর্কে আলোচনা করবো। রাতে না ঘুমালে কি কি ক্ষতি হয়,রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপকারিতা, রাতে দেরিতে ঘুমানোর অপকারিতা। 
রাতে ঘুম না আসলে কি কি করনীয়, একজন মানুষের প্রতিদিন ঘন্টা ঘুমানো উচিত, ইসলামের ঘুমানোর সঠিক নিয়ম, রাতে ঘুমালে আমাদের শরীরের জন্য কি কি উপকার পাওয়া যায়। এই সব বিষয় সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য ।বিস্তারিত সকল তথ্য নিচে দেওয়া হলো।

পোস্ট সূচিপত্রঃ রাতে না ঘুমিয়ে দিনে ঘুমালে কি ক্ষতি হয়

রাতে না ঘুমিয়ে দিনে ঘুমালে কি ক্ষতি হয়

আমাদের সবচেয়ে বড় বদঅভ্যাস হচ্ছে, রাতে না ঘুমিয়ে দিনে ঘুম পাড়ি। কিন্তু রাতে না ঘুমিয়ে দিনে ঘুমালে আমাদের শরীরের জন্য কতটা ঝুঁকিপূর্ন জানলে আপনি অবাক হবেন। দিনের বেলায় ঘুমানোর ফলে ডায়াবেটিস এর আশংকা অন্তত ৫৬ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, পার্কিনসন্স এবং ক্যান্সারে ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

রাত জাগার ফলে হরমোনের পরিবর্তন, দেহের তাপমাত্রার রদবদল, মেজাজ ও মস্তিষ্কের কাজ কর্মে ব্যপক প্রভাব পড়তে দেখা দেয়। কেউ যদি রাতের বেলায় মোবাইল বা ল্যাপটপ এ কাজ করে ঘুমাতে যায়, তখন দেখা যায় মস্তিষ্ক উত্তেজিত থাকে। ফলে রাতে ভালো ঘুম হয় না,তার ফলস্বরূপে বদমেজাজ,ক্ষুধামান্দ্য,বিষণ্ণতা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস,ওজন হ্রাস এই সব সমস্যা দেখা যায়।

এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে আপনি যদি রাতে না ঘুমিয়ে দিনে ঘুমান তবে আপনার শরীরে একশ ধরনের প্রোটিনে সমস্যা দেখা দিতে পারে,যা অধিকাংশ রক্তের জন্য এবং দেহের প্রতিরক্ষা জন্য দরকার। রাতে আমাদেরকে কমপক্ষে ৬ থেকে ৭ ঘন্টা ঘুমা প্রয়োজন। তবে দিনে বেলায় ১ থেকে ১.৫

ঘন্টা ঘুমানো শরীরের জন্য ভালো,এতে আপনার ব্রেনের কার্যকারিতা বাড়বে এবং স্মৃতি শক্তি ভালো থাকবে। তাই যারা রাতের বেলায় আড্ডা দেয়,মোবাইল চালায়,গেম খেলে রাতে অকারণে জেগে থাকে সময় নষ্ট না করে। ভালো এবং সুস্থ থাকতে চায়লে এখনি সাবধান হয়ে য়ান।

একজন মানুষের প্রতিদিন কত ঘন্টা ঘুমানে উচিত

এক জন মানুষকে শারীরিক ভাবে ও মানসিক ভাবে সুস্থ্য থাকার জন্য পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমানোর প্রয়োজন। ঘুমের ঘাটতি কারণে নানা রকম দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি রয়েছে। ঘমের অভাবে আমাদের শরীরের জন্য হৃদরোগ,রক্তনালী রোগ,ডায়াবেটিস, স্মৃতিশক্তি হ্রাস এই সবের ঝুঁকি বাড়ে। তবে কম ঘুমানোর মতোই ফের বেশি ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।তবে মানুষের বযস অনুযায়ী ঘুমের ভাগ রয়েছে। কোন বয়সে মানুষ কত টুকু ঘুমানোর প্রয়োজন তা নিচে দেওয়া হলো :শূন্য থেকে ৩ মাস বাচ্চােদের জন্য ১৪ থেকে ১৭ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
  • ৪থেকে ১১ মাস বাচ্চাদের জন্য ১২ থেকে ১৪ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
  • ১ থেকে ২ বছর বাচ্চাদের জন্য ১১ থেকে ১৪ ঘন্টা ঘুমানোর প্রয়োজন।
  • ৩ থেকে ৫ বছর বাচ্চাদের জন্য ১০ থেকে ১৩ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
  • ৬ থেকে ১৩ বছর বাচ্চাদের জন্য ৯ থেকে ১১ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
  • ১৪ থেকে ১৭ বছর বয়সী মানুষের জন্য ৮ থেকে ১০ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
  • ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সী মানুষের জন্য ৭ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
  • ২৬ থেকে ৬৪ বছর বয়সী মানুষের জন্য ৭ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
  • ৬৫ বছরে বেশি মানুষের জন্য ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
রাতে দেরিতে ঘুমানোর অপকারিতা
আজকাল আমাদের একটা বদঅভ্যসে তৈরি হয়েছে রাতে দেরি করে ঘুমানো।৷কিন্তু রাতে দেরি করে ঘুমাতে যাওয়া যাদের অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। তারা স্বাভাবিক ভাবেই কিছুটা শারীরিক ও মানসিক সমস্যায় ভুগে থাকেন। যুক্তরাজ্যের এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে সকালে তাড়াতাড়ি ওঠা ব্যক্তিদের চেয়ে দেরিতে ঘুমাতে যাওয়া ব্যক্তিদের অকালে মৃত্যুর আশংকা ১০% এর বেশি। ঘুম থেকে দেরিতে উঠলে দেখা যায় সারাদিন কোন রিলাক্স মুড থাকেনা,মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে।

আবার দেখা যায় রাত জাগার ফলে ত্বকের অনেক বিভিন্ন সমস্যা হয়,যেমন: ব্রন,মেসতা,ত্বকের বিভিন্ন ধরনের রং পরিবর্তন, চোখের নিচে কালো দাগ,চুল পড়া ইত্যাদি। রাতে দেরি করে ঘুমিয়ে সকালে তাড়াতাড়ি উঠলেও রাতের ঘুম পরিপূর্ণ হয় না। এই ভাবে চলতে থাকলে আমাদের শরীরের ছোট ছোট সমস্যা থেকে বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। রাতে দেরিতে ঘুমানোর জন্য আরো যে ৫ ধরনের বিপদ আসতে পারে তা হলো:
  • মৃত্যুর ঝুঁকি
  • দীর্ঘস্থায়ী রোগ
  • মানসিক অবসান
  • স্মৃতির সমস্যা
  • যৌন সমস্যা

রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপকারিতা

রাতের বেলায় অনেকেই না ঘুমিয়ে সারা রাত জেগে মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপ চালায়। কিন্তু রাত জাগার ফলে আমাদের শরীরের যে কতটা ঝুঁকি দিকে যাচ্ছে তা আমরা জানিনা। আর রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর ফলে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার হয়।রাতে তাড়াতাড়ি ঘমানোর ফলে আমাদের শরীরের কি কি উপকার হয় তা নিচে দেওয়া হলো :

  • রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে : পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমানোর ফলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আর ঘুমের ঘাটতি থাকলে শরীরকে দূর্বল করে দেয়। আবার গবেষণায় পাওয়া গেছে যে কম ঘুমানোর ফলে অন্যদের তুলনায় সর্দি লাগার সম্ভব বেশি থাকে।
  • দুশ্চিন্তা কমে: রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর ফলে আমাদের কোন ধরনের চিন্তা থাকে না। রাতে ঘুম ভালো হলে দেখা যায় সারাদিন রিলাক্স মুডে থাকা যায়।
  • স্বাস্থ্যকর ওজন ধরে রাখে: গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে ঘুম কম হলে ওজন বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত ভালো ঘুম না হলে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে মন চায়না
  • ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়: রাতে ভালো ঘুম হওয়ার ফলে আপনার ডায়াবেটিস ঝুঁকি কমায়। কারণ রাতে কম ঘুম হলে তা রক্তের শর্করাকে প্রভাবিত করে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা হ্রাস করে এর ফলে ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি বাড়ে। একটা গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে টানা ৬ দিন ৪ ঘন্টা করে ঘুমানোর ফলে তাদের ডায়াবেটিসের উপসর্গ দেখা দিয়েছে।
  • স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় : কম ঘুমনোর ফলে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ুউপর অনেক প্রভাব পরে। পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে রক্তচাপ ও হার্টের কার্যকরীতা খারাপ হয়। যারা রাতে পর্যাপ্ত ঘুমায় না তাদের হৃদরোগ ও স্ট্রোক এর ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
  • সৌন্দর্য : পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম হলে আপনার দেহের সৌন্দর্য বেড়ে যায়। আপনার যদি পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম না হয় তাহলে আপনি যত প্রসাধন ব্যবহার করেন না কেন আপনার সৌন্দর্য ধরে রাখা সম্ভব না।

একজন গর্ভবতী মহিলার কত ঘন্টা ঘুমানো উচিত

একজন গর্ভবতী মহিলার জন্য পর্যাপ্ত বিশ্রামের প্রয়োজন। গর্ভাবস্থায় একজন মহিলাকে কমপক্ষে ১০ ঘন্টা ঘুমানো উচিত। রাতের বেলায় ৮ ঘন্টা আর দিনের বেলায় ২ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন। বিশ্রাম ছাড়াও একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য আরো কিছু যত্ন নেওয়া প্রয়োজন রয়েছে। গর্ভবতী অবস্থায় ঢিলা জাতীয় কাপর পরিধান করতে হবে।
একজন গর্ভবতী মহিলার ওজন এর দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে। দেখা যায় কিছু গর্ভবতী মহিলার ওজন কম থাকে, তাদের ওজন বাড়াতে হবে। আর যাদের ওজন একটু বেশি তাদের ওজন বাড়ানোর প্রয়োজন নাই। কিছু দিন পর পর গিয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করতে হবে। ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী ক্যালসিয়াম,আয়রন জাতীয় ওষুধ খেতে হবে।

রাতে ঘুম না আসলে কি কি করনীয়

শরীর ও মন শান্তির জন্য আমাদের পর্যাপ্ত ঘুমের পরিমান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম না হলে মেজাজ খিটখিটের পাশাপাশি খাবার অবসাদ দেখা দেয। তাই আমাদের কে পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমাতে হবে।রাতে ঘুম না আসলে যা করতে পারেন তার কিছু টিপস্ নিচে দেওয়া হলো :
  • ঘুমাতে যাওয়া পূর্বে বই পড়ুন: বিছানায় যাবার জন্য সম্পূর্ণ তৈরি হয়ে যান,তার পরে বাতি নিভিয়ে শুয়ে পড়ুন। তার পড়ে বিছানার পাশে হালকা বাতি জালিয়ে বই পড়ুন। কিন্তু কোন মজাদার বই পড়া যাবেনা এমন বই পড়বেন যাতে বিরক্ত মনে হয়। পাশে কোন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস, যেমন :মোবাইল,ল্যাপটপ দূরে রাখবেন তাখন দেখা যাবে এমনেই ঘুম চলে আসবে।
  • সময় নির্ধারণ করুন: প্রতিদিন একই সময় বিছানায় শুয়ার অভ্যাস করুন। এর ফলে আপনার ঘুমের সমস্যার যথেষ্ট উপকার পাবেন। এর ফলে শারীরিক নয়,আপনার মানসিক ভাবেও অনেক সুফল ভোগ করবেন। তাই প্রতিদিন একই সময়ে বিছানায় শুয়ার চেষ্টা করুন।
  • আপনার কক্ষ ঠান্ডা রাখুন: বিছানায় শুয়ার সময় আপনার কক্ষটা ঠান্ডা এবং শান্ত রাখার চেষ্টা করুন। কারন আপনার কক্ষ যদি ঠান্ডা থাকে তাহলে এমনিতেই আপনার ঘুম ভালো হবে।
  • দুধ পান করুন : বিছানায় শুয়ার আগে পারলে ১ গ্লাস দুধ পান করে শুয়ে পরুন। দেখা যায় ঘুমাতে যাওয়া পূর্বে গরম দুধ পান করার ফলে মানসিক প্রশান্তি বিরাজ করে।

ইসলামে ঘুমানোর সঠিক নিয়ম

ইসলামে প্রতিটি মানুষের জন্য সকল কাজকর্মের একটি নিয়ম করা হয়েছে এবং সেই নিয়ম অনুযায়ী ইসলামে প্রতিটি কাজ করতে বলা হয়েছে। কিন্তু আসলে কি মানুষ ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী কাজ কর্ম করছে। কিন্তু আবার অনেকই ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করতে চায়। আপনি যদি ইসলামের সঠিক নিয়ম অনুযায়ী কাজ কর্ম করেন বা ঘুমাতে যান তাহলে আপনার জন্য অনেক উপকার হবে।

মমিনদের প্রতিটি কাজেই ইবাদতের ভিতরে পড়ে,তা আপনি যদি ইসলামের নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসারে পালন করেন। তাহলে ঘুমও আপনার জন্য ইবাদত এ পরিনিত হবে। ঘুম হলো আল্লাহ তাআলা একটা বড় নিয়ামত। আল্লাহ দেওয়া নিয়ামত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা সম্ভব নয়। আমরা অনেকেই উপুড় হয়ে ঘুমাতে পছন্দ করি কিন্তু এই ভাবে ঘুমা ভালো না। এই ভাবে ঘুমানোর কারনে আমাদের মেরুদণ্ড, শ্বাস-প্রশ্বাস, শরীরের বিশ্রাম ও ঘুমের উপর প্রভাব পড়তে পারে।

চীত হয়ে শোয়ার জায়েজ রয়েছে কিন্তু লজ্জাস্থান যেন প্রকাশিত না হয় সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে আমাদের। ঘুমার সবচেয়ে উত্তর পদ্ধতি হলো ডান দিকে কাত হয়ে শোয়া,রাসুল (সাঃ) ডান দিকে কাত হয়ে বিশ্রাম নিতেন। হযরত বাবা ইবনে আজেব (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন,রাসুল ( সাঃ) যখন নিজ বিছানায় বিশ্রাম নিতে যেতেন তখন ডান পাশে কাত হয়ে শোতেন।( বুখারীর ৬৩১৫)

লেখকের মন্তব্যঃ রাতে না ঘুমিয়ে দিনে ঘুমালে কি ক্ষতি হয়

আজকে র আর্টিকেল টি রাতে না ঘুমিয়ে দিনে ঘুমালে কি ক্ষতি হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা চেষ্টা করেছি। আপনি যদি আজকে আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পেড়েছেন। ঘুমের বিষয়টি নিয়ে আমাদের সবার সচেতন হওয়া প্রয়োজন কারন সুস্থ ভাবে বেচে থাকতে হলে আমাদের সবার ঘুমের বিষয়টা নিয়ে খেয়াল রাখার দরকার।

ঘুমের বিষয়টা যদি আমরা নিয়ম কানুন মেনে চলতে পাড়ি তাহলে আমরা সুন্দর সুস্থ শরীর নিয়ে বেচে থাকতে পারবো। আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হন তাহলে আপনার বন্ধু -বান্ধব আত্মীয় সজন কাছে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্মার্ট এনবি আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url